নকল, ভেজাল, আনরেজিস্টার্ড, কাউন্টারফিট, মিসব্রান্ডেড ঔষধ বিক্রয়/বিতরণের অপরাধে মামলা দায়ের এবং আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি। উন্নত বিশ্বের আদলে ফার্মেসী পরিচালনার লক্ষ্যে মডেল ফার্মেসী ও মডেল মেডিসিন শপ প্রতিষ্ঠা করা। দৈনিক অনলাইন ভিত্তিক রিপোর্টিং সিস্টেম প্রবর্তন করায় ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মাঠ পর্যায়ে তদারকি বৃদ্ধি পেয়েছে। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের আওতাধীন ন্যাশনাল কন্ট্রোল ল্যাবরেটরীর ড্রাগ উইং WHO কর্তৃক অ্যাক্রিডেটেড হওয়ায় ঔষধের মান নিশ্চিতে বিশ্ববাসীর কাছে আস্থা অর্জন করেছে ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস